ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্র, হাতে বোনা পোশাকসহ ঐতিহ্যের নানা অনুষঙ্গ আর যাপিত জীবন ও সেখানকার নিসর্গের আলোকচিত্র নিয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনের পার্বত্য সংস্কৃতি মেলা। শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা প্লাজায় আয়োজিত এ মেলার আয়োজন করেছে রাঙামাটির ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট।
আজ বৃহস্পতিবার মেলার উদ্বোধন করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। বিশেষ অতিথি ছিলেন পার্বত্য রাঙামাটির সংসদ সদস্য ঊষাতন চাকমা ও চাকমা ভাষার প্রথম বাঙালি কবি মজিবুল হক। রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য সান্ত্বনা চাকমার সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন রাঙামাটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক রুনেল চাকমা।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, আমাদের সবার সবচেয়ে বড় পরিচয় আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। সমতল-পাহাড়-চর-সুন্দরবন সব স্থানের মানুষের সমন্বিত প্রচেষ্টা বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শুধু প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর নয়, এখানরা মানুষরাও সুন্দর, সহজ সরল। এদের সংস্কৃতি সমতলের মানুষের চেয়ে সমৃদ্ধ। কারণ, এদের জীবনটাই এমন। ওরা জীবনকে সহজভাবে দেখে। আর এ দেখাটা সহজ নয়। আজকের এ মেলা আকারে বড় নয়। তবে এতেই বোঝা যায়, তাদের জীবন কত বৈচিত্র্য ও বর্ণাঢ্য।
উদ্বোধনী আনুষ্ঠানিকতা শেষে ছিল সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। শুরুতেই ফুল নিয়ে নিজস্ব নৃত্য পরিবেশন করেন চাকমা গোষ্ঠীর নৃত্যশিল্পীরা। নবান্ন উৎসবের বর্ণিলতা তুলে ধরেন তঞ্চঙ্গ্যা শিল্পীরা। মিলনমেলা শিরোনামে নৃত্য পরিবেশন ছিল ত্রিপুরা শিল্পীদের। পানি তোলা দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেন চাকমা নৃত্যশিল্পীরা। গড়ইয়া নৃত্য পরিবেশনের মধ্য দিয়ে প্রথম দিনের আয়োজন শেষ করেন ত্রিপুরার নৃত্যশিল্পীরা।
এ মেলায় নিজস্ব সংস্কৃতি নানা উপকরণ নিয়ে অংশ নিচ্ছে ম্রো, চাক, চাকমা, বম, লুসাই, পাংখোয়া, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা, মারমা ও মং। ২ এপ্রিল পর্যন্ত প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এ মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, আমাদের সবার সবচেয়ে বড় পরিচয় আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। সমতল-পাহাড়-চর-সুন্দরবন সব স্থানের মানুষের সমন্বিত প্রচেষ্টা বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শুধু প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর নয়, এখানরা মানুষরাও সুন্দর, সহজ সরল। এদের সংস্কৃতি সমতলের মানুষের চেয়ে সমৃদ্ধ। কারণ, এদের জীবনটাই এমন। ওরা জীবনকে সহজভাবে দেখে। আর এ দেখাটা সহজ নয়। আজকের এ মেলা আকারে বড় নয়। তবে এতেই বোঝা যায়, তাদের জীবন কত বৈচিত্র্য ও বর্ণাঢ্য।
উদ্বোধনী আনুষ্ঠানিকতা শেষে ছিল সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। শুরুতেই ফুল নিয়ে নিজস্ব নৃত্য পরিবেশন করেন চাকমা গোষ্ঠীর নৃত্যশিল্পীরা। নবান্ন উৎসবের বর্ণিলতা তুলে ধরেন তঞ্চঙ্গ্যা শিল্পীরা। মিলনমেলা শিরোনামে নৃত্য পরিবেশন ছিল ত্রিপুরা শিল্পীদের। পানি তোলা দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেন চাকমা নৃত্যশিল্পীরা। গড়ইয়া নৃত্য পরিবেশনের মধ্য দিয়ে প্রথম দিনের আয়োজন শেষ করেন ত্রিপুরার নৃত্যশিল্পীরা।
এ মেলায় নিজস্ব সংস্কৃতি নানা উপকরণ নিয়ে অংশ নিচ্ছে ম্রো, চাক, চাকমা, বম, লুসাই, পাংখোয়া, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা, মারমা ও মং। ২ এপ্রিল পর্যন্ত প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এ মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।